সাইবার নিরাপত্তা চাকরিতে ভুল করলে মারাত্মক ক্ষতি! কাজের গোপন কৌশলগুলো জেনে নিন

webmaster

**

A cybersecurity analyst working at a computer, using intrusion detection system (IDS) and Security Information and Event Management (SIEM) tools to detect unusual network activity. Focus on the screen displaying network traffic and security alerts.

**

সাইবার নিরাপত্তা এখন একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, তাই না? চারপাশে এত রকমের সাইবার অ্যাটাক হচ্ছে যে, নিজের ডেটা আর সিস্টেমকে বাঁচানোটা খুব দরকার। আমি দেখেছি, অনেক কোম্পানি সাইবার সিকিউরিটি স্পেশালিস্টদের হায়ার করছে, কিন্তু এদের কাজগুলো আসলে কী, সেটা নিয়ে অনেকেরই ধারণা কম। কেউ হয়তো ভাবেন শুধু ভাইরাস সরানোই এদের কাজ, আবার কেউ ভাবেন হ্যাকিং থেকে বাঁচানোই সব। কিন্তু সত্যিটা হল, সাইবার সিকিউরিটি একটা বিশাল ক্ষেত্র, যেখানে আলাদা আলাদা প্রোফাইলের জন্য আলাদা আলাদা কাজ থাকে। রিস্ক অ্যানালিস্ট থেকে শুরু করে ইন্সিডেন্ট রেসপন্স টিম, সবারই কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।তাহলে চলুন, আজকের লেখায় আমরা সাইবার সিকিউরিটির বিভিন্ন চাকরি এবং তাদের কাজগুলো একটু ভালোভাবে জেনে নিই। একদম খুঁটিয়ে না হলেও, একটা পরিষ্কার ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।নিশ্চিতভাবে জেনে নিন!

সাইবার নিরাপত্তা পেশা: আপনার জন্য সঠিক পথটি খুঁজে বের করুন

করল - 이미지 1

১. সাইবার নিরাপত্তা বিশ্লেষক (Cybersecurity Analyst)

সাইবার নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের কাজ হল কোম্পানির নেটওয়ার্ক এবং সিস্টেমগুলোকে সুরক্ষিত রাখা। তারা নিয়মিতভাবে সিস্টেমের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করেন এবং সেগুলোকে ঠিক করার জন্য কাজ করেন। আমি দেখেছি, অনেক বিশ্লেষক intrusion detection system (IDS) এবং Security Information and Event Management (SIEM) টুল ব্যবহার করে অস্বাভাবিক অ্যাক্টিভিটি সনাক্ত করেন।

২. রিস্ক ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট (Risk Management Specialist)

রিস্ক ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্টরা কোম্পানির তথ্য এবং সিস্টেমের ঝুঁকিগুলো মূল্যায়ন করেন। তারা দেখেন কোথায় কোথায় দুর্বলতা আছে এবং কিভাবে সেগুলোকে কমানো যায়। আমার এক বন্ধু রিস্ক ম্যানেজমেন্টে কাজ করে, সে প্রায়ই বিভিন্ন বিভাগের সাথে মিটিং করে তাদের ডেটা সুরক্ষার প্রয়োজনগুলো বুঝতে চেষ্টা করে।

৩. ইন্সিডেন্ট রেসপন্ডার (Incident Responder)

যখন কোনো সাইবার অ্যাটাক হয়, তখন ইন্সিডেন্ট রেসপন্ডাররা দ্রুত সেই ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তারা অ্যাটাকের উৎস খুঁজে বের করেন, সিস্টেম পুনরুদ্ধার করেন এবং ভবিষ্যতে যাতে এমন ঘটনা না ঘটে তার জন্য পদক্ষেপ নেন। আমি একটি নিউজ আর্টিকেল পড়েছিলাম যেখানে একটি কোম্পানির ইন্সিডেন্ট রেসপন্স টিম র‍্যানসমওয়্যার অ্যাটাক থেকে তাদের ডেটা উদ্ধার করেছিল।

ডেটা সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা: কর্মজীবনের সুযোগ

১. ডেটা প্রাইভেসি অফিসার (Data Privacy Officer)

ডেটা প্রাইভেসি অফিসাররা নিশ্চিত করেন যে কোম্পানি ডেটা সুরক্ষা আইন মেনে চলছে। তারা ডেটা কিভাবে সংগ্রহ করা হচ্ছে, ব্যবহার করা হচ্ছে এবং সংরক্ষণ করা হচ্ছে তার উপর নজর রাখেন। আমার পরিচিত একজন ডেটা প্রাইভেসি অফিসার GDPR এবং CCPA-এর মতো আইন সম্পর্কে সবসময় আপডেট থাকেন।

২. ডেটা সুরক্ষা বিশ্লেষক (Data Protection Analyst)

ডেটা সুরক্ষা বিশ্লেষকরা ডেটা সুরক্ষার দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করেন এবং ডেটা লঙ্ঘনের ঝুঁকি কমানোর জন্য কাজ করেন। তারা ডেটা এনক্রিপশন, অ্যাক্সেস কন্ট্রোল এবং ডেটা লস প্রিভেনশন (DLP) সিস্টেম ব্যবহার করেন। আমি একটি সেমিনারে শুনেছিলাম, ডেটা সুরক্ষা বিশ্লেষকদের জন্য ডেটা অডিটিংয়ের দক্ষতা খুব জরুরি।

৩. কমপ্লায়েন্স অফিসার (Compliance Officer)

কমপ্লায়েন্স অফিসাররা নিশ্চিত করেন যে কোম্পানি বিভিন্ন নিয়মকানুন এবং আইন মেনে চলছে। সাইবার নিরাপত্তার ক্ষেত্রে, তারা দেখেন যে কোম্পানির সিকিউরিটি পলিসিগুলো ঠিক আছে কিনা এবং সেগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে কিনা। আমি দেখেছি, অনেক কোম্পানি কমপ্লায়েন্স অফিসারদের জন্য বিশেষ ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করে।

নেটওয়ার্ক এবং সিস্টেম সুরক্ষা: চাকরির সুযোগ

১. নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা প্রকৌশলী (Network Security Engineer)

নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা প্রকৌশলীরা কোম্পানির নেটওয়ার্ককে সুরক্ষিত রাখার জন্য ফায়ারওয়াল, রাউটার এবং অন্যান্য নিরাপত্তা ডিভাইস কনফিগার করেন। তারা নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক নিরীক্ষণ করেন এবং অস্বাভাবিক কার্যকলাপ সনাক্ত করেন। আমার এক পরিচিত নেটওয়ার্ক প্রকৌশলী সিসকো এবং ফোর্টিগেট ফায়ারওয়াল নিয়ে কাজ করেন।

২. সিস্টেম নিরাপত্তা প্রশাসক (System Security Administrator)

সিস্টেম নিরাপত্তা প্রশাসকরা সার্ভার এবং অন্যান্য সিস্টেমগুলোকে সুরক্ষিত রাখেন। তারা নিয়মিতভাবে নিরাপত্তা আপডেট ইনস্টল করেন, অ্যাক্সেস কন্ট্রোল কনফিগার করেন এবং সিস্টেম লগ নিরীক্ষণ করেন। আমি শুনেছি, অনেক সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর পাওয়ারশেল এবং পাইথন স্ক্রিপ্টিং ব্যবহার করে অটোমেশনের মাধ্যমে কাজ করেন।

৩. ক্লাউড নিরাপত্তা প্রকৌশলী (Cloud Security Engineer)

ক্লাউড নিরাপত্তা প্রকৌশলীরা ক্লাউড-ভিত্তিক সিস্টেম এবং ডেটা সুরক্ষিত রাখার জন্য কাজ করেন। তারা ক্লাউড কনফিগারেশন, অ্যাক্সেস কন্ট্রোল এবং ডেটা এনক্রিপশন নিয়ে কাজ করেন। আমি একটি অনলাইন কোর্সে দেখেছিলাম, AWS এবং Azure-এর মতো ক্লাউড প্ল্যাটফর্মের নিরাপত্তা সম্পর্কে জ্ঞান থাকাটা খুব দরকারি।

অ্যাপ্লিকেশন নিরাপত্তা এবং উন্নয়ন: কর্মজীবনের সুযোগ

১. নিরাপত্তা অ্যাপ্লিকেশন বিকাশকারী (Security Application Developer)

নিরাপত্তা অ্যাপ্লিকেশন বিকাশকারীরা এমন সফ্টওয়্যার তৈরি করেন যা সিস্টেম এবং ডেটা সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে। তারা অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম, ফায়ারওয়াল এবং অন্যান্য নিরাপত্তা সরঞ্জাম তৈরি করেন। আমি একটি ব্লগ পোস্টে পড়েছিলাম, নিরাপত্তা অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপারদের প্রোগ্রামিংয়ের পাশাপাশি সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কেও ভালো ধারণা থাকতে হয়।

২. পেনেট্রেশন টেস্টার (Penetration Tester)

পেনেট্রেশন টেস্টাররা সিস্টেমের দুর্বলতা খুঁজে বের করার জন্য হ্যাকিংয়ের কৌশল ব্যবহার করেন। তারা কোম্পানির সিস্টেমগুলোতে অ্যাটাক করে দেখেন যে কোথায় কোথায় নিরাপত্তা ত্রুটি আছে। আমার এক বন্ধু পেনেট্রেশন টেস্টার হিসেবে কাজ করে, সে বিভিন্ন বাগ বাউন্টি প্রোগ্রামে অংশ নেয়।

৩. অ্যাপ্লিকেশন নিরাপত্তা বিশ্লেষক (Application Security Analyst)

অ্যাপ্লিকেশন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে নিরাপত্তা ত্রুটি খুঁজে বের করেন এবং ডেভেলপারদের সেগুলো ঠিক করতে সাহায্য করেন। তারা কোড রিভিউ করেন এবং নিরাপত্তা পরীক্ষার সরঞ্জাম ব্যবহার করেন। আমি একটি কনফারেন্সে শুনেছিলাম, অ্যাপ্লিকেশন নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের OWASP টপ টেন সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা উচিত।

সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা এবং প্রশিক্ষণ

১. নিরাপত্তা সচেতনতা প্রশিক্ষক (Security Awareness Trainer)

নিরাপত্তা সচেতনতা প্রশিক্ষকরা কর্মীদের সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেন। তারা কর্মীদের ফিশিং অ্যাটাক, ম্যালওয়্যার এবং অন্যান্য নিরাপত্তা হুমকি সম্পর্কে সচেতন করেন। আমি একটি কর্মশালায় অংশ নিয়েছিলাম যেখানে একজন নিরাপত্তা প্রশিক্ষক খুব সহজভাবে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়গুলো বুঝিয়েছিলেন।

২. সাইবার নিরাপত্তা শিক্ষা বিশেষজ্ঞ (Cybersecurity Education Specialist)

সাইবার নিরাপত্তা শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কিত শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম তৈরি করেন। তারা স্কুল, কলেজ এবং অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করেন। আমি একটি নিউজ রিপোর্টে দেখেছিলাম, অনেক স্কুল এখন তাদের পাঠ্যক্রমে সাইবার নিরাপত্তা অন্তর্ভুক্ত করছে।

৩. ই-লার্নিং কনটেন্ট ডেভেলপার (E-learning Content Developer)

ই-লার্নিং কনটেন্ট ডেভেলপাররা অনলাইন কোর্সের জন্য সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কিত কন্টেন্ট তৈরি করেন। তারা ভিডিও, আর্টিকেল এবং অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া উপকরণ ব্যবহার করে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন। আমি একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দেখেছিলাম, সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে অনেক ভালো মানের কোর্স রয়েছে।

চাকরির নাম কাজের বিবরণ প্রয়োজনীয় দক্ষতা
সাইবার নিরাপত্তা বিশ্লেষক সিস্টেমের দুর্বলতা খুঁজে বের করা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। IDS, SIEM, নেটওয়ার্কিং জ্ঞান।
রিস্ক ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট ঝুঁকি মূল্যায়ন এবং কমানোর কৌশল তৈরি করা। ঝুঁকি মূল্যায়ন, কমপ্লায়েন্স, ডেটা সুরক্ষা আইন।
ইন্সিডেন্ট রেসপন্ডার সাইবার অ্যাটাকের প্রতিক্রিয়া জানানো এবং সিস্টেম পুনরুদ্ধার করা। ফায়ারওয়াল, ইন্ট্রুশন ডিটেকশন, ম্যালওয়্যার বিশ্লেষণ।
ডেটা প্রাইভেসি অফিসার ডেটা সুরক্ষা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করা। GDPR, CCPA, ডেটা সুরক্ষা নীতি।
নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা প্রকৌশলী ফায়ারওয়াল এবং অন্যান্য নিরাপত্তা ডিভাইস কনফিগার করা। সিসকো, ফোর্টিগেট, নেটওয়ার্ক প্রোটোকল।
পেনেট্রেশন টেস্টার সিস্টেমের দুর্বলতা খুঁজে বের করার জন্য হ্যাকিংয়ের কৌশল ব্যবহার করা। হ্যাকিং সরঞ্জাম, নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা, প্রোগ্রামিং।

লেখার শেষ কথা

সাইবার নিরাপত্তা পেশাগুলোতে সুযোগের অভাব নেই। আপনার আগ্রহ এবং দক্ষতার উপর নির্ভর করে আপনি আপনার জন্য সঠিক পথটি খুঁজে নিতে পারেন। শুধু মনে রাখবেন, এই ক্ষেত্রে ক্রমাগত শেখা এবং আপডেটেড থাকাটা খুবই জরুরি।

দরকারী কিছু তথ্য

১. সাইবার নিরাপত্তা পেশার জন্য বিভিন্ন সার্টিফিকেশন রয়েছে, যেমন CompTIA Security+, CISSP, CISM ইত্যাদি। এগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার দক্ষতা প্রমাণ করতে পারেন।

২. বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে অনেক কোর্স রয়েছে, যেমন Coursera, Udemy, Cybrary ইত্যাদি। আপনি আপনার সুবিধা অনুযায়ী যেকোনো কোর্স করতে পারেন।

৩. সাইবার নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগদান করলে আপনি এই ক্ষেত্রের নতুন প্রযুক্তি এবং প্রবণতা সম্পর্কে জানতে পারবেন। Black Hat, Def Con এর মতো সম্মেলনগুলো খুব জনপ্রিয়।

৪. নিজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য CTF (Capture The Flag) প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। এটি আপনাকে বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সাহায্য করবে।

৫. লিঙ্কডইন এবং অন্যান্য প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সাইটে সাইবার নিরাপত্তা পেশাদারদের সাথে যোগাযোগ রাখুন। এটি আপনাকে চাকরির সুযোগ এবং পরামর্শ পেতে সাহায্য করবে।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

সাইবার নিরাপত্তা একটি দ্রুত পরিবর্তনশীল ক্ষেত্র। নতুন হুমকি এবং প্রযুক্তি সম্পর্কে সবসময় অবগত থাকুন। নিয়মিতভাবে আপনার দক্ষতা আপডেট করুন এবং নতুন কিছু শিখতে থাকুন। আপনার আগ্রহ এবং পরিশ্রম আপনাকে এই ক্ষেত্রে সাফল্য এনে দিতে পারে।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ) 📖

প্র: সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞের প্রধান কাজ কী?

উ: একজন সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞের প্রধান কাজ হল কম্পিউটার সিস্টেম, নেটওয়ার্ক এবং ডেটাকে সাইবার হুমকি থেকে রক্ষা করা। এর মধ্যে রয়েছে নিরাপত্তা প্রোটোকল তৈরি করা, দুর্বলতা খুঁজে বের করা, নিরাপত্তা সিস্টেম নিরীক্ষণ করা এবং জরুরি অবস্থার জন্য পরিকল্পনা করা।

প্র: একজন রিস্ক অ্যানালিস্টের ভূমিকা সাইবার নিরাপত্তায় কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

উ: রিস্ক অ্যানালিস্টরা কোনও সংস্থার জন্য সম্ভাব্য ঝুঁকি চিহ্নিত করে এবং মূল্যায়ন করে। তারা দুর্বলতা চিহ্নিত করে, সেই ঝুঁকিগুলো থেকে কতটা ক্ষতি হতে পারে তা নির্ধারণ করে এবং সুরক্ষার জন্য কী কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত সে বিষয়ে পরামর্শ দেয়। তাদের কাজ সাইবার নিরাপত্তা কৌশলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

প্র: সাইবার অ্যাটাক হলে ইন্সিডেন্ট রেসপন্স টিমের কাজ কী?

উ: যখন কোনও সাইবার অ্যাটাক ঘটে, তখন ইন্সিডেন্ট রেসপন্স টিম দ্রুত সেই ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানায়। তারা অ্যাটাকের উৎস খুঁজে বের করে, সিস্টেমকে সুরক্ষিত করে এবং ডেটা পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করে। তাদের প্রধান লক্ষ্য হল ক্ষতির পরিমাণ কমানো এবং ভবিষ্যতে যাতে এমন ঘটনা না ঘটে তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া।

📚 তথ্যসূত্র

Leave a Comment